গত কয়েক দশক দরে বাংলাদেশের এত তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া কেউ দেখে নি।
কেউ কেউ বলছে এমন তাপমাত্রা যদি চলডে থাকে তাহলে মানুষের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হবে তাতে কোন সন্দেহ নেই
- সাধারণ মানুষের জন্য গরমের দিন
সারাদেশে অতিরিক্ত তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় সরকার স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় গুলো বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে। এই দিকে যারা খেটে খাওয়া মানুষ তাদের জন্য যেন এই গরম অভিশাপ। বলছি রাস্তায় গাড়ি ড্রাইভার, রিকশা চালক, দিনমজুর করা খেটে খাওয়া মানুষ গুলোর কথা
তাদের জিজ্ঞেস করলে তারা বলে আমি গত দীর্ঘ দিন যাবত এখানে কাজ করে জীব যাপন করছি কিন্তু এত গরম এর আগে কখনো দেখি নি।
এই গরমে আমার যেমন আয় কমেছে তেমনি ভাবে কাজ করার জন্য অতিরিক্ত চাহিদা ও বেড়েছে। কিন্তু আমার আয় আগের চেয়ে সংকোচ হয়ে গিয়েছে। এই গরমে পরিবারের প্রয়োজন মিটানোর জন্য আমাকে বাহিরে কাজ করতে হবে।
- সরকার কি করছে এই গরমে
বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তরের অনুযায়ী দেশে তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়ছে এবং এই তাপমাত্রা আরো কিছু দিন চলতে পারে। এই জন্য সরকার ‘হির্ট এলার্ট’ জারি করেছে যেন তাতে জনগণ কে নিরাপদ রাখা যায়,
এছাড়া তাপমাত্রা বাড়ালো ফলে বাংলাদেশ পুলিশ বিভিন্ন ভাবে জনগণ কে সচেতন করছে যেন প্রয়োজন ছাড়া গর থেকে বের না হয়।
এই মাসে সরকার তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে তৃতীয় বারে মতো ‘হির্ট এলার্ট’ জারি করেছে। এই সময় একদিকে যেমন তাপমাত্রা আরো বৃদ্ধি পাবে তেমন ভাবে বাতাসের সঙ্গে অতিরিক্ত জলীয়বাষ্প টেরপাওয়া যাবে। অর্থাৎ আপনি গাছের নিচে কিংবা কোন সতেজ পরিবেশ থাকেন না কেন। আপনি জলীয়বাষ্পের উপস্থিত অনুভব করতে পারবেন।
- সারাদেশে ‘হির্ট এলার্ট’ জারি
গত দুই সপ্তাহ দরে দেশের কোনায় কোনায় তাপমাত্রার উর্দগতিতে বাড়তে দেখা দিয়ে। এছাড়া দেশের পশ্চিম দক্ষিণ অঞ্চলের শহর গুলোর মধ্যে ৪০' থেকে ৪৪' ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত দেখা দিয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর মতে সামনের দিন গুলোতে তাপমাত্রা আরো বাড়বে বলে জানিয়েছেন।
এছাড়া তাপমাত্রা বাড়ার সাথে সাথে বাতাসে গরম হাওয়া উপস্থিত টের পাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। গরমের তাপ এতই বেড়েছে শিক্ষার্থী, কিংবা চাকুরী জীবি কেউ প্রয়োজন ব্যতিত ঘর থেকে বের হচ্ছে না।
প্রথম সপ্তাহে গরমের তাপ দাহ কিছুটা কম থাকলে পুরো, পুরো তাপমাত্রা যেন এই সপ্তাহে চলে আসলো, আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম গুলো জানানো হয়েছে আরব কান্ট্রির চেয়ে বেশি তাপমাত্রা পড়তে পারে বাংলাদেশে
- কি করবেন এই গরমে
দেশে তাপমাত্রা ক্রমশ বেড়ে চলছে এর ধারাবাহিকতা সামনে রেখে সরকার জনসচেতনতা মূলক কার্যকর ভূমিকা পালন করছে কিন্তু তাতে যেন কোন লাভ হচ্ছে, গরম থেকে বাঁচার জন্য সাধারণ জনগণ যেটি করবে সেটি হলো প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বাহির না হওয়া, চেষ্টা করা সীলত স্থান অবস্থান করা এক্ষেত্রে মসজিদ কিংবা বাগানে আড্ডা দেওয়া যেতে পারে।
নিয়মিত পানি পান করার মাধ্যমে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে, তবে পানির সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী জুস জাতীয় খাবার খাওয়া, দুপুর গোসল করে যদি পারা যায় সন্ধ্যার আরেক বার গোসল করা।
0 মন্তব্যসমূহ